টেনশনের বেল জীবন করেছে হেল

আজকাল একটা  ছেলে একটু  বেড়ে উঠার সাথে সাথেই তার মাথায় আপনা-আপনি চিন্তা  চলে আসে, যদি  তার বাবার তেমন  টাকা পয়সা বা মামা -চাচা না থাকে। বড় ছেলে হলে যে দায়িত্ব  ভারি সেটা আলাদা করে কাওকে সরাসরি বলে দিতে হয় না,  পরিবেশের কানাখোশাতে সেই ছেলেটার কান একসময় অমুগ্ধতায় ঢেকে ফেলে, টেনশন বেড়েই চলে একাধারে।

কখনো ছেলে ভাবে সিগারেট  খেলে মনে হয় এই টেনশন থেকে বেচে থাকা যাবে , কিন্তু তামাকের  নেশায় পড়ে  ছেলেটা হয়ে ওঠে নেশাগ্রস্ত। নেশার পাল্লা আরও  ভারি হয়ে উঠে যখন  টেনশন চেপে বসে মাথায়।


একটা গল্পের মাধ্যেমে ছেলেদের  জীবন সাজাই, সৃষ্টিকতা মানুষ, বানর, আর কুকুর  তৈরী করতে শুরু  করল। কুকুরকে বলা হল তুমার বয়স ৩০ করে দেওয়া হলো । কুকুর বলল এত বয়স দিয়ে আমি কি করব তখন কুকুর বলল আমার ১৫ বছর হলেই চলবে। 


কুকুরকে তাই দেওয়া হলো। এর পর আসল বানর বানানোর পালা, বানরকে বলা হলো তুমাকে ৩০ বছর দেওয়া হলো । বানর বলল না বাপু এত বয়স আমার লাগবে না আমারও ১৫ বছর দেন। শেষে আসল মানুষ। মানুষকে ৩০ বছর দেওয়া হলো  মানুষ  অখুশি  এত কম বয়স!!  পরে কুকুরের আর বানরের দিতে চাওয়া ১৫+১৫ =৩০ বছর মানুষকে দিয়ে দেওয়া হলো। 

তারপর থেকেই ছেলেদের  জীবন  মানুষ  এর মত চলে কিছু বছর, আরার কিছু কুকুর , আবার বানর।

আমার বাংলাদেশের ছেলেরা অনেককিছুই করতে পারে এবং  সম্ভবনাময়  তারা কিন্তু সিস্টেম এর পাল্লায় পড়ে  টেনশনের বুজা নিয়ে কিছুই করার উপায়  তারা খুজে পায় না। 

কোনো ছেলেকে যদি  পরিবার  এবং  নিজের খরচ বা নিজের টেনশন নাই করে, অন্য কোন বড় কাজ করতে বলা হয় তারা পারবে এবং  সফল হবেই।

টেনশন কমিয়ে কাজ করতে হবে আর সিস্টেমকে বাই বাই জানানোর চেষ্টা  করতে হবে। 

এই টেনশনে টেনশনের বাশ জীবন এখন ফাটা বাশ। 

#learnwithrifat

Post a Comment

Previous Post Next Post