হালকা শীত পড়া শুরু হয়েছে,
সকালে কুয়াশায় ছেয়ে যায় চারপাশে,
আজ একটু দেরিতে ঘুমতে যাওয়ার কারনে ঘুমটা একটু বেশিই অনুভব করছি,
দরজায় ধাম ধাম শব্দ
চোখ মুছতে মুছতে দরজা খুললাম,
দেখি সেই ভদ্রমহিলার হাসামৃসিত মুখ,
প্রায় প্রতিদিনই তার মুখই দেখতে হয় সকালে
আমি আবার বিছানায় এসে কিছু সময় ঘুমালাম, তাও শান্তিতে না কারন আবার পরিক্ষা আছে আজ পরতে হবে একটু, তাই দেরি না করে উঠে পরলাম, ভদ্রমহিলা আমার কথা শুনে তারাতাড়ি করে সকালের খাবার বানাতে ব্যস্ত।
আমি ফ্রেশ হয়ে তাকেও রীতিমত তাড়া দিচ্ছিলাম, কারন ঘুম থেকে উঠে খাবার খাওয়ার অভ্যাস হয়ে গেছে, না খেলে মাথা ব্যথার কারন অই খাবার হয়। তাই তারাতাড়ি খাই। অস্পষ্ট ভাষীর মহিলাটি খাবার দিল আমাকে, আর একাই মুখ নাড়ে যত সময় রান্না করে কথা বলে একা একাই। হঠাৎ তার ফোনে একটা কল আসল অল্প একটু কথা বলে সংকচে রেখে দিল। আমি রীতিমত খাবার খাচ্ছি আমার টেবিলে বসে তখন খালা বলতেছ মামা মাঝে মাঝে আমার ফোন অফ থাকে কেন জানেন??
আমি বললাম, না তো। তখন তিনি বলতেছে আমার একটা বন্ধু আছে অর জন্য
আমি ত অবাক বললাম বন্ধু!!
বলল হ আমার বাড়ির পাশেই বাড়ি আমারে বিয়ে করতে চাইত
আমি এই কথা শুনার পর অবাক হয়ে প্রশ্ন করতেই লাগলাম আর তিনি বলতে লাগল.............................
তার নাম বেলাল। দেখতে ভালোই আর গিরিস্ত অরা মামা। আমার বিয়ের আগে অর সাথে আমি কথা বলতাম। আমাকে একটা ফোনও দিচ্ছিল, যা চাইতাম তাই দিত গিরিস্ত ছিল ত দিলে টাহায় টান পরত না। ভালোই কথা কইতাম মামা।
আর অর জন্য আমার ভাই আমারে মারছে, খালি বাপ জোর করে একরাতে বিয়ে দেছে তাও বেলাল অর নানা বাড়ী ছিল এই রাতে।
আমি মনযোগ দিয়ে শুনতেছিলাম মাঝে মাঝে দুই একটা প্রশ্ন করতেই লাগলাম। খালা তারপর বলল মামা আমি এত বলি আমাকে ফোন দিও না তাও দেয় মাঝে মাঝে কথাও বলি।
আমি বলেই ফেললাম খালা আপনাকে এখনো ভালোবাসে
খালা তো শুনেই খিলখিল হাসি, তার হাসি আবার অনেক সময় ছাড়া থামে না। গল্প শেষ হলো সাথে রান্নাও।
খালা হাসা তখনও থামাতে পারে নাই তাই হাসতে হাসতেই দরজা খুলে চলে গেল
আজ একটু দেরিতে ঘুমতে যাওয়ার কারনে ঘুমটা একটু বেশিই অনুভব করছি,
দরজায় ধাম ধাম শব্দ
চোখ মুছতে মুছতে দরজা খুললাম,
দেখি সেই ভদ্রমহিলার হাসামৃসিত মুখ,
প্রায় প্রতিদিনই তার মুখই দেখতে হয় সকালে
আমি আবার বিছানায় এসে কিছু সময় ঘুমালাম, তাও শান্তিতে না কারন আবার পরিক্ষা আছে আজ পরতে হবে একটু, তাই দেরি না করে উঠে পরলাম, ভদ্রমহিলা আমার কথা শুনে তারাতাড়ি করে সকালের খাবার বানাতে ব্যস্ত।
আমি ফ্রেশ হয়ে তাকেও রীতিমত তাড়া দিচ্ছিলাম, কারন ঘুম থেকে উঠে খাবার খাওয়ার অভ্যাস হয়ে গেছে, না খেলে মাথা ব্যথার কারন অই খাবার হয়। তাই তারাতাড়ি খাই। অস্পষ্ট ভাষীর মহিলাটি খাবার দিল আমাকে, আর একাই মুখ নাড়ে যত সময় রান্না করে কথা বলে একা একাই। হঠাৎ তার ফোনে একটা কল আসল অল্প একটু কথা বলে সংকচে রেখে দিল। আমি রীতিমত খাবার খাচ্ছি আমার টেবিলে বসে তখন খালা বলতেছ মামা মাঝে মাঝে আমার ফোন অফ থাকে কেন জানেন??
আমি বললাম, না তো। তখন তিনি বলতেছে আমার একটা বন্ধু আছে অর জন্য
আমি ত অবাক বললাম বন্ধু!!
বলল হ আমার বাড়ির পাশেই বাড়ি আমারে বিয়ে করতে চাইত
আমি এই কথা শুনার পর অবাক হয়ে প্রশ্ন করতেই লাগলাম আর তিনি বলতে লাগল.............................
তার নাম বেলাল। দেখতে ভালোই আর গিরিস্ত অরা মামা। আমার বিয়ের আগে অর সাথে আমি কথা বলতাম। আমাকে একটা ফোনও দিচ্ছিল, যা চাইতাম তাই দিত গিরিস্ত ছিল ত দিলে টাহায় টান পরত না। ভালোই কথা কইতাম মামা।
আর অর জন্য আমার ভাই আমারে মারছে, খালি বাপ জোর করে একরাতে বিয়ে দেছে তাও বেলাল অর নানা বাড়ী ছিল এই রাতে।
আমি মনযোগ দিয়ে শুনতেছিলাম মাঝে মাঝে দুই একটা প্রশ্ন করতেই লাগলাম। খালা তারপর বলল মামা আমি এত বলি আমাকে ফোন দিও না তাও দেয় মাঝে মাঝে কথাও বলি।
আমি বলেই ফেললাম খালা আপনাকে এখনো ভালোবাসে
খালা তো শুনেই খিলখিল হাসি, তার হাসি আবার অনেক সময় ছাড়া থামে না। গল্প শেষ হলো সাথে রান্নাও।
খালা হাসা তখনও থামাতে পারে নাই তাই হাসতে হাসতেই দরজা খুলে চলে গেল
(বি.দ্রঃ গল্পের কিছু রোমান্টক মুহূর্ত লোকানো হয়েছে)
০৪-১২-১৯
০৪-১২-১৯
Post a Comment