কিভাবে মোবাইল দিয়ে আয় করা যায় তার কার্যকরী ৭ টি উপায় জেনে নিন

 





1983 সালের সর্বপ্রথম আধুনিক ইন্টারনেট প্রযুক্তির উদ্ভাবন হওয়ার পর শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে এর ব্যবহার হতো। 90 দশকের পর থেকে ধীরে ধীরে প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবহারের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের জন্য ইন্টারনেট প্রযুক্তির উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।


 পরিসংখ্যান সংস্থার তথ্যমতে বর্তমানে বিশ্বের 59 শতাংশ মানুষ ইন্টারনেটকে ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক কাজে ব্যবহার করছে। এমন সব প্রযুক্তির উদ্ভাবন করেছে যার ফলে ইন্টারনেটে সহযোগিতায় দৈনন্দিন জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পন্ন করা যাচ্ছে।

 

যোগাযোগ থেকে শুরু করে বিনোদন শিক্ষা, কেনাকাটা এমনকি ইন্টারনেটের মাধ্যমে রোজগার করাও সম্ভব হচ্ছে।  আর্থিক লেনদেন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান পাইনিয়ের এর 2019 সালের প্রতিবেদনে দেখা যায় ফিলান্স  শিল্পে বাংলাদেশ শীর্ষ 10 টি দেশের মধ্যে অষ্টম অবস্থানে রয়েছে। এ থেকেই বোঝা যাচ্ছে দেশের ফ্রীলান্স পেশাজীবীরা অনলাইনে কি পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছে।


এমন  প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম রয়েছে যা সম্পন্ন করতে সরাসরি কার্যালয়ে উপস্থিত থাকার প্রয়োজন পড়ে না, ইন্টারনেটে সহযোগিতায় কাজগুলোর ডিজিটালি করা যায়। 

এছাড়াও ইন্টারনেট প্রযুক্তি, প্রতিষ্ঠান কার্যক্রম  সম্পন্ন করতে একটি কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সংযোগে যথেষ্ট।

 তবে স্মার্টফোনের ব্যবহার বৃদ্ধির সাথে সাথে কম্পিউটারের পাশাপাশি সৃষ্টি হয়েছে স্মার্ট ফোন দ্বারা অনলাইনে কাজ  করার দারুন সুযোগ। 


এই লেখায় আমি তুলে ধরব এমন কিছু কাজ যেসব এর কাজ ইন্টারনেটকে ব্যবহার  করে নানাকমক্ষেত্রে কাজ করতে পারেন। 


১.ফটোগ্রাফি ঃ


আলোকচিত্রশিল্পীদের জন্য মোবাইল ফটোগ্রাফি হতে পারে অনলাইনে কাজ করার অন্যতম একটি মাধ্যম। বর্তমান সময় আলোকচিত্র ধারণ করার জন্য দামি ক্যামেরা প্রয়োজন পড়ে না।



 এখন প্রায় সকল স্মার্টফোনেই  যথেষ্ট উন্নত মানের ক্যামেরা সংযুক্ত থাকে যা দ্বারা উন্নত মানের আলোকচিত্র ও ভিডিও ফুটেজে ধারণ করা যায়।ইন্টারনেটে স্টকফটোর ব্যাপক  চাহিদা রয়েছে।

 

 ওয়েবসাইট থেকে শুরু করে ইকমার্স মার্কেটে সহ আরো নানা প্লাটফর্মে স্টক ফটো ব্যবহার করা হয়। শাটারস্টক ফটো অনেক জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস। যেখানে উচ্চমানের আলোকচিত্র ও ভিডিও ফুটেজ ক্রয়-বিক্রয় হয় তবে এ সকল মার্কেটপ্লেসগুলোতে নিজস্ব ধারণকৃত আলোচিত সমূহ বিক্রয় করতে উন্নত ও দামি ক্যামেরা প্রয়োজন পড়ে। তাই সকলের পক্ষে কাজ করা সম্ভব হয়ে ওঠে না কিন্তু এগুলো ছাড়াও এমন আরও অনেক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে।

 

foap এমন একটা  প্লাটফম  যেখানে স্মার্ট ফোন দ্বারা ধারণকৃত আলোকচিত্র ও ভিডিও ফুটেজ বিক্রয় করা যায়। এর  সহযোগিতায় আপনার  আলোকচিত্র ও ভিডিও ফুটেজগুলো বিক্রয় করতে পারবেন। 


২.পন্য ফটোগ্রাফিঃ


পূর্বে আলোচিত মোবাইল ফটোগ্রাফির মতো পণ্যের ফটোগ্রাফির ও চাহিদা রয়েছে। তবে এ দুটির মধ্যে বিশেষ একটি পার্থক্য হল মোবাইল ফটোগ্রাফি যেকোনো বিষয়ের উপর হতে পারে আর পণ্য ফটোগ্রাফি শুধুমাত্র ই-কমার্সভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম গুলো কে কেন্দ্র করে হয়ে থাকে। 


অনলাইনে পণ্য ক্রয়-বিক্রয় পদ্ধতিটির জনপ্রিয়তার বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রতিনিয়তই প্রসার  হচ্ছে নতুন নতুন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। যারা ওয়েবসাইট, অ্যাপসের মাধ্যমে তাদের পণ্য সমূহ প্রদর্শন করে থাকে। আর পণ্যগুলোকে প্রদর্শন করার জন্য প্রয়োজন হয় পণ্যের যথাযথ ফটোগ্রাফি।


 যেন গ্রাহকরা ছবিগুলো দেখে পণ্যগুলোর গুণগত মান সম্পর্কে ধারণা পেতে পারে। তাই অন্য ফটোগ্রাফির যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। আপনার স্মার্টফোনটিকে ব্যবহার করে সেই ধরনের অনলাইন ইকমাস পণ্যের ফটোগ্রাফিতে সহযোগিতা করার মাধ্যমে কাজ করতে পারেন। প্রতিষ্ঠানগুলোর ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করার মাধ্যমে আপনার মোবাইল ফটোগ্রাফি তাদেরকে অফার করতে পারেন। 


৩.লেখালেখি ঃ


লেখকদের চাহিদা অনলাইনে সবসময়ই ছিল এবং দিন দিন এর প্রয়োজনীয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফ্লেক্স্য্যবির একটি জরিপে দেখা যায় এ full-time একজন লেখক বছরের সর্বোচ্চ প্রায় 20,000 ডলার পর্যন্ত রোজগার করে থাকে। ইন্টারনেটে অসংখ্য ব্লগ রয়েছে যেখানে বিভিন্ন বিষয়ের উপর আর্টিকেল প্রকাশ হয়ে থাকে।


যেমনঃরাজনীতি,অর্থনীতি,  বাণিজ্য, খেলাধূলা-প্রযুক্তি সহ এমন আরও নানা বিষয়ে। এগুলোর যেকোন একটিতে ধারণা থাকলে সেই সম্পর্কিত ওয়েবসাইটগুলোতে ফ্রীলান্স লেখক হিসেবে কাজ করা যায়। এছাড়াও অনেক প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের পণ্য ও সেবার সুবিধা-অসুবিধা গুলোর বিবরণ প্রকাশ করতেই কৌশলী লেখকদের নিয়োগ করে থাকে।


যে কোন স্থান থেকেই লেখালেখির কাজ সম্পন্ন করা যায় বলে এই পেশায় সরাসরি কার্যালয়ে উপস্থিত থাকার প্রয়োজন পড়ে না। স্মার্টফোনে ব্যবহার করেই লেখালেখির কাজ সম্পন্ন করা যায় ফলে এই পেশায় কার্যক্রম সম্পন্ন করতে কম্পিউটারের ব্যবহার বাধ্যতামূলক নয়। আপনি বাংলা অথবা ইংরেজি যে কোনো ভাষাতেই একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর লেখক হিসেবে আপনার ক্যারিয়ার  করতে পারেন।



কাজ করতে পারেন সংশোধনী লেখক হয়েও এরা  মূলত সহকারি লেখক হিসেবে কাজ করে থাকে এবং এই পোস্টটি পূর্বে উল্লেখিত ফ্রীলান্স রাইটিং কর্মক্ষেত্রেই একটি অংশ। 


ইংরেজি গ্রামার ভালো জ্ঞান থাকলে এই বিষয়টি আপনার জন্য উপযুক্ত। এই  কর্মক্ষেত্রে  পেশাদার লেখকরা তাদের লিখিত আর্টিকেলগুলোর বানান,  ব্যাকরণগত ভুল ত্রুটিগুলো সংশোধন করতে সরকারি লেখক নিযুক্ত করে থাকে।


 যাদের কাছে লিখিত কন্টেন্টে বানান ও ব্যাকরণগত ভুল গুলো খুজে বের করে তা ঠিক করার প্রয়োজন হয় না বরং লিখিত কন্টেন্ট  গুলোর ভুল ত্রুটি গুলো শুধরে দিতে হয়। 

 বর্তমানে ডিজিটাল যুগে বাণিজ্য পরিচালনা আধুনিক পদ্ধতিতে মানুষের সকল অ্যাক্টিভিটির মধ্যে অনলাইন কেনাকাটা অত্যন্ত জনপ্রিয়।

 

 বিশ্বব্যাপী পূর্বে থেকে প্রচলিত থাকলেও আমাদের দেশে বিষয়টি এখনও নতুন ইন্টারনেট এর প্রসার ঘটে নতুন পুরাতন সকল প্রতিষ্ঠান ই-কমার্স এর মাধ্যমে তাদের বাণিজ্য পরিচালনা করতে শুরু করেছে। ফলে পোশাক, ইলেকট্রনিক্স, গ্রোসারি, স্বাস্থ্যসেবা থেকে শুরু করে প্রায় সকল ধরনের সেবাই অনলাইনে সেবা  গ্রহণ করতে পারি। 

 

অনলাইন কেনাকাটা আরো বেশি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।  এগুলা পরিচালনা করতে সফটওয়্যার ব্যবহার হয়ে থাকে যেগুলো সহযোগিতার মাধ্যমে পণ্য অর্ডার করতে পারে, স্টোর ম্যানেজার করার জন্য অনেককেই নিযুক্ত করে থাকে আপনি যদি সেই ধরনের ই-কমার্স সফটওয়্যার ব্যবহারের নিজেকে পারদর্শী করতে পারেন তাহলে এই সম্পর্কের কাজগুলো করার মাধ্যমে আয় রোজগার করতে পারবেন। 


যেমন স্টোরে পণ্য আপলোড করা, পণ্যের ছবি ও বিবরন যুক্ত করা, অর্ডারগুলো ব্যবস্থাপনা করা ইত্যাদি। প্রতিষ্ঠানগুলোর পাশাপাশি অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজের চাহিদা রয়েছে।অনলাইনে এসম্পর্কিত কাজের পরিমাণ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এ সম্পর্কিত লেখা  প্রকাশিত হয়েছে এই ব্লগে।



৪.অনলাইনে চ্যাটিং করে ইনকামঃ


 অনলাইন চ্যাটিং করা বর্তমানে দৈনন্দিন জীবনের একটি অংশ হয়ে গিয়েছে। কেমন হয় যদি একই কাজটি করার মাধ্যমে উপার্জন করা যায়। যদি চ্যাটিং করতে আপনি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন তাহলে এই পেশাটি  আপনার জন্য উপযুক্ত। অনলাইনের কাজ গুলোর মধ্যে গ্রাহক সেবা প্রতিনিধির পেশাটি অনেক জনপ্রিয়।


কারণ সকল প্রতিষ্ঠানে একটি গ্রাহক সেবা বিভাগ থাকে। সেখানে  বিভিন্ন সেবা সম্পর্কিত ভিন্নধারা সহযোগিতা করা। অনলাইন গ্রাহক সেবা প্রতিনিধির প্রতি ঘন্টায় 8 থেকে 16 ডলার পর্যন্ত রোজগার করে থাকে। 

 

এই কর্ম  হিসেবে ডোমিনোজ, পিজা, ফার্মাস ইন্সুরেন্স অফ ইউনাইটেড নেশনস এর মতো প্রতিষ্ঠানগুলো পেইজগুলো শীর্ষে রয়েছে। জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান  ছাড়াও বর্তমানে ছোট মাঝারি নতুন অনেকেই ইকমার্স প্রতিষ্ঠান তাদের ওয়েবসাইট সোশ্যাল মিডিয়া ও ইমেইলের মাধ্যমে গ্রাহকদের প্রশ্নের উত্তরও সমস্যাগুলো সমাধান দিতে সাপোর্ট প্রতিনিধি নিয়োগ করছে। 

ফলে এই কর্মক্ষেত্র কাজের অনেক সুযোগ রয়েছে। কাজটি অনেকটাই বন্ধুদের সাথে চ্যাটিং করার মত তবে পূর্বে যেখানে ব্যক্তিগত প্রয়োজনে করা হতো এখানে সেটি পেশাগত কাজে প্রতিষ্ঠানের হয়ে করতে হবে।


স্মার্টফোনে থাকা সোসায়াল মিডিয়া ও ইমেইলের অ্যাপ গুলো ব্যবহার করেই অনলাইনে গ্রাহক সেবা প্রতিনিধির হিসেবে কাজ করতে পারেন। 

৫.বিজ্ঞাপন ঃ

একটু ভেবে দেখুন তো অনলাইনে কোন বিষয়টি সবচেয়ে বেশি নজর কাড়ে বিজ্ঞাপন.।যেখানেই ভিজিট করবেন সেখানেই বিজ্ঞাপন দেখতে পাবেন। অনলাইন বিজ্ঞাপনের জন্য  ব্র্যান্ডগুলোর প্রতিমাসে বড় একটি বাজেট খরচ হয়ে থাকে। 


 ফেসবুক তথ্যমতে 2018 সালের ডিজিটাল বিজ্ঞাপনে বিশ্বব্যাপী ব্র্যান্ডগুলোর বিনিয়োগের পরিমাণ ছিল 283 বিলিয়ন। এই বিজ্ঞাপনগুলো ব্যবস্থাপনা করতে প্রতিষ্ঠানগুলোর ডিজিটাল মার্কেটার এর নিয়োগ করে থাকে। 

 

যারা প্রতিষ্ঠানের  হয়ে তাদের পণ্য সেবাগুলো ডিজিটাল মিডিয়া যেমন ফেসবুক, ওয়েবসাইট ও ইউটিউবে প্রচার করে থাকে। স্মার্টফোনকে ব্যবহার করে সে সকল বিজ্ঞাপনগুলো ব্যবস্থাপনা করা যায় তাই ডিজিটাল বিজ্ঞাপনের কাজ করা যেতে পারে। 


৬.গবেষনাঃ


আপনি কি জানেন শুধুমাত্র গবেষণা করে  আপনি অত্যন্ত ভালো মানের আয় করতে পারেন। বড় বড় ব্র্যান্ডগুলোর নিজস্ব রিসার্চ  বিভাগ থাকে যে বিভাগের কাজ হচ্ছে প্রতিষ্ঠানের নানা কার্যক্রম নিয়ে গবেষণা করা বাৎসরিক উপার্জনের অনেক বড় একটি অংশ ব্র্যান্ডগুলো তাদের রিসোর্ট এবং ডেভেলপমেন্ট বিনিয়োগ করে থাকে।


 কিন্তু এমন অনেক ছোট ও মাঝারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা বিনিয়োগের স্বল্পতায় নিজস্ব রিসার্চ  বিভাগ পরিচালনা করতে পারে না। এছাড়াও অনেক নতুন প্রতিষ্ঠান প্রতিনিয়তই যাত্রা শুরু করছে তাদেরও বাজার গবেষণা করার প্রয়োজন পড়ে।


এই ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলো ফ্রীলান্স বাজার গবেষকদের চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ করে থাকে। যারা সেই প্রতিষ্ঠানগুলোর হয়ে এক বা একাধিক নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর গবেষণা করে তার প্রতিবেদন তৈরি করে দেয়। গবেষণা সম্পর্কে কম্পিউটার প্রয়োজন পড়ে না স্মার্টফোনে করা যায়।



সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘটে যাওয়া নানা বিষয় নিয়ে নিজের অজান্তেই প্রতিনিয়ত গবেষণা করছেন। ফ্রীল্যান্স মার্কেটপ্লেস গুলোতে বাজার গবেষণা সম্পর্কিত প্রচুর কাজ রয়েছে। সেগুলো ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন বাংলাদেশ সহ অন্যান্য দেশের ফ্রীলান্স পেশাজীবীরা একইভাবে গবেষণা সম্পর্কিত সেবা প্রদানের মাধ্যমে কাজ করে যাচ্ছে। 


৭. ভাষাকে কাজে লাগিয়েঃ


ইংরেজিতে স্বাভাবিকভাবে অনর্গল কথা বলতে পারলে এই পোস্টটি আপনার জন্য একদম উপযুক্ত।


 অনলাইনে অনেক প্ল্যাটফর্ম রয়েছে যেখানে স্মার্টফোনকে ব্যবহার করেই শিক্ষার্থীদের প্রশিক্ষণ প্রদান করা যায়। 

সেরকম একটি জনপ্রিয় মাধ্যমে Nice to Talk. আপনি এখানে প্রশিক্ষক হিসেবে শিক্ষার্থীদের ইংরেজি ভাষা শিখতে সাহায্য করতে পারেন। 


প্রতিষ্ঠানটি প্রতি ঘন্টার জন্য প্রশিক্ষকদের 10 ডলার করে প্রদান করে থাকে এবং যেকোনো স্থান থেকে একটি স্মার্টফোন উচ্চগতির ইন্টারনেট ব্যবহার করে কাজ করা যাবে।


 আশা করি কিছুটা হলেও ধারণা পেয়েছেন। আমি এই ব্লগে অনলাইন মাকেটিং,ওয়েবসাইট উন্নয়ন , ব্যবসা  নিতে আলোচনা করে থাকি।



আমাদের সাথেই থাকুন এবং  নতুন কিছু শিখুন


Post a Comment

Previous Post Next Post